লক্ষ্মীপুরে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার: হত্যার অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিনিধি :লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার টুমচর গ্রাম থেকে হাফিজা আক্তার (২০) নামে এক গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে স্বামী আবদুর রাজ্জাক বাবুর ঘর
থেকে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় লাশটি উদ্ধার করা হয়।
ঘটনার পর থেকে গৃহবধূর শ্বশুরবাড়ির লোকজন পলাতক রয়েছে। ঘটনাটিকে হত্যা বলে দাবি করেছে নিহত হাফিজার বাবা আবদুল আজিজ।
সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. রুবেল হোসেন জানান, বিকেলে স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে সন্ধ্যায় লাশ উদ্ধার করা হয়। পরে লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর নিশ্চিত হওয়া যাবে ঘটনাটি হত্যা না আত্মহত্যা।
হাফিজার বাবা আবদুল আজিজ সাংবাদিকদের জানান, প্রায় তিন বছর আগে টুমচর গ্রামের হাজীবাড়ির আব্দুস সাত্তারের ছেলে আবদুর রাজ্জাকের সঙ্গে তার মেয়ে হাফিজা আক্তারের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে শ্বশুরবাড়ির লোকজন তার মেয়েকে প্রায়ই নির্যাতন করত। নির্যাতন করে হাফিজার শ্বশুর-শাশুড়ি হাফিজাকে হত্যা করে মৃতদেহ ঝুলিয়ে রেখে পালিয়ে যায়।
তিনি আরও জানান, তার জামাতা চট্টগ্রাম বন্দরে চাকরি করছেন। বর্তমানে সে ওই স্থানে কর্মরত আছেন। তাদের ঘরে তিন মাসের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে।
Created at 2014-10-21 17:16:13
Back to posts
UNDER MAINTENANCE
লক্ষ্মীপুরে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার: হত্যার অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিনিধি :লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার টুমচর গ্রাম থেকে হাফিজা আক্তার (২০) নামে এক গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে স্বামী আবদুর রাজ্জাক বাবুর ঘর
থেকে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় লাশটি উদ্ধার করা হয়।
ঘটনার পর থেকে গৃহবধূর শ্বশুরবাড়ির লোকজন পলাতক রয়েছে। ঘটনাটিকে হত্যা বলে দাবি করেছে নিহত হাফিজার বাবা আবদুল আজিজ।
সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. রুবেল হোসেন জানান, বিকেলে স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে সন্ধ্যায় লাশ উদ্ধার করা হয়। পরে লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর নিশ্চিত হওয়া যাবে ঘটনাটি হত্যা না আত্মহত্যা।
হাফিজার বাবা আবদুল আজিজ সাংবাদিকদের জানান, প্রায় তিন বছর আগে টুমচর গ্রামের হাজীবাড়ির আব্দুস সাত্তারের ছেলে আবদুর রাজ্জাকের সঙ্গে তার মেয়ে হাফিজা আক্তারের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে শ্বশুরবাড়ির লোকজন তার মেয়েকে প্রায়ই নির্যাতন করত। নির্যাতন করে হাফিজার শ্বশুর-শাশুড়ি হাফিজাকে হত্যা করে মৃতদেহ ঝুলিয়ে রেখে পালিয়ে যায়।
তিনি আরও জানান, তার জামাতা চট্টগ্রাম বন্দরে চাকরি করছেন। বর্তমানে সে ওই স্থানে কর্মরত আছেন। তাদের ঘরে তিন মাসের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে।
Created at 2014-10-21 17:16:13
Back to posts
UNDER MAINTENANCE
.