লক্ষ্মীপুরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৭

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি,লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার করইতলা বাজারে জমি সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষে উভয় গ্রুপের ৮জন আহত হয়েছে। আহতদেরকে লক্ষ্মীপুর সদর ও কমলনগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
আশংকাজনক অবস্থায় আজগর হোসেনকে শনিবার রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে রোববার ভোররাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে আজগর মারা যায়। নিহত আজগর হোসেন কমলনগর উপজেলার চরপাগলা গ্রামের মৃত গোফরান আহমেদের ছেলে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, লক্ষ্মীপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে করইতলা উত্তর বাজারে অবস্থিত একটি ভিটি লিজ নেয় শহিদুল ইসলাম। ওই লিজকৃত ভূমিতে একটি ঘর ছিল শহিদুল ইসলামের। ওই ঘরের পাশ দিয়ে চলাচলের জন্য পথের দাবী করে জয়নাল আবেদিন।
এ নিয়ে শনিবার বিকেলে শহিদুল ইসলাম ও জয়নাল আবেদিনের মধ্যে কথাকাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে দু’গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে জয়নাল আবেদিন, তার ভাই আজগর হোসেন ও শহিদুল ইসলামসহ ৮জন আহত হয়।
পরে স্থানীয় লোকজন এসে আহতদের উদ্ধার করে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতাল, কমলনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও স্থানীয় ক্লিনিকে ভর্তি করে। গুরুতর আহত আজগর হোসেনকে রাতে ঢাকা নেয়ার পর রোববার ভোররাতে চিকিৎসার্ধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যায়।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জয়নাল আবেদিন জানান, পরিকল্পিতভাবে আমাদের ওপর হামলা করা হয়েছে এবং আমার ভাই আজগরক পিটিয়ে হত্যা করেছে শহিদুল ইসলাম তার লোকজন। তবে শহিদুল ইসলামও একই দাবী করেছেন তাদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে।
কমলনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ হুমায়ুন কবির ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ বিষয়ে তদন্ত চলছে। তদন্তের পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
Created at 2014-11-03 01:23:39
Back to posts
UNDER MAINTENANCE
লক্ষ্মীপুরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৭

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি,লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার করইতলা বাজারে জমি সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষে উভয় গ্রুপের ৮জন আহত হয়েছে। আহতদেরকে লক্ষ্মীপুর সদর ও কমলনগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
আশংকাজনক অবস্থায় আজগর হোসেনকে শনিবার রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে রোববার ভোররাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে আজগর মারা যায়। নিহত আজগর হোসেন কমলনগর উপজেলার চরপাগলা গ্রামের মৃত গোফরান আহমেদের ছেলে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, লক্ষ্মীপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে করইতলা উত্তর বাজারে অবস্থিত একটি ভিটি লিজ নেয় শহিদুল ইসলাম। ওই লিজকৃত ভূমিতে একটি ঘর ছিল শহিদুল ইসলামের। ওই ঘরের পাশ দিয়ে চলাচলের জন্য পথের দাবী করে জয়নাল আবেদিন।
এ নিয়ে শনিবার বিকেলে শহিদুল ইসলাম ও জয়নাল আবেদিনের মধ্যে কথাকাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে দু’গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে জয়নাল আবেদিন, তার ভাই আজগর হোসেন ও শহিদুল ইসলামসহ ৮জন আহত হয়।
পরে স্থানীয় লোকজন এসে আহতদের উদ্ধার করে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতাল, কমলনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও স্থানীয় ক্লিনিকে ভর্তি করে। গুরুতর আহত আজগর হোসেনকে রাতে ঢাকা নেয়ার পর রোববার ভোররাতে চিকিৎসার্ধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যায়।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জয়নাল আবেদিন জানান, পরিকল্পিতভাবে আমাদের ওপর হামলা করা হয়েছে এবং আমার ভাই আজগরক পিটিয়ে হত্যা করেছে শহিদুল ইসলাম তার লোকজন। তবে শহিদুল ইসলামও একই দাবী করেছেন তাদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে।
কমলনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ হুমায়ুন কবির ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ বিষয়ে তদন্ত চলছে। তদন্তের পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
Created at 2014-11-03 01:23:39
Back to posts
UNDER MAINTENANCE
.