রামগঞ্জে এক গৃহবধুকে নিয়ে গুঞ্জনে মুখোর গ্রামবাসি

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার শৌশালিয়া গ্রামে নাজমা বেগম নামের গৃহবধুকে নিয়ে দুই স্বামী আঃ করিম ও সালেহ উদ্দিন মানিকের মধ্যে টানা হেচড়া চলছে। বিষয়টি সমাধানে একাধিক বার গ্রাম্য শাসিল ব্যর্থ হয়ে থানা পুলিশ ধারস্থ হতে হচ্ছে।সুত্রে জানায়,পশ্চিম শৌশালিয়া গ্রামের সাহাদাত হোসেনের অকাল মৃত্যু হলে তার স্ত্রী নাজমা বেগম একই গ্রামের আঃ করিমের সাথে মন দেওয়া-নেওয়া করে। দীর্ঘ ৫ বছরের মন দেওয়া- নেওয়ার পর ২০১২ সালের ১৭ ডিসেম্বর বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়।বিয়ের দেড় বছর অতিবাহিত হওয়ার নাজমা বেগম পেইজবুকের মাধ্যমে লামচর গ্রামের হাসান সুবেদারের পুত্র সালেহ উদ্দিন মানিকের সাথে পরিচয় এবং পরকিয়া প্রেমে আসক্ত হয়ে পড়ে।স্বামী করিমের বন্ধনে থাকার মধ্যেই ৪ মাস পুর্বে স্কাইপে সালেহ উদ্দিন মানিকের সাথে বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হয়। বিষয়টি জানতে পেরে করিম স্ত্রীকে পেতে গ্রাম্য মাতব্বরদের ধারস্থ হলে মানিক নানা ভাবে করিমকে হয়রানী করতে থাকে। এরি মাঝে স্ত্রী নাজমা স্বামী করিমের বসতঘর থেকে ৫ লক্ষাধিক টাকার মালামাল নিয়ে মানিকের বসত ঘরে অবস্থান নেয়। এ ব্যাপারে স্বামী আঃ করিম ১০ নভেম্বর-১৪ ইং রামগঞ্জ থানা ৭২৪ নং এস.ডি আর অভিযোগ দায়ের করে।আঃ করিম বলেন,স্বামী হিসেবে অযোগ্য হলে আমাকে তালাক দিয়ে অন্য পুরুষকে স্বামী হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে। কিন্তু সে অদ্যবধিত আমার স্ত্রী হিসেবে রয়েছে। সালেহ উদ্দিন মানিকের পিতা আবুল হাসান বলেন,করিমের সাথে নাজমার পুর্বে কি সর্ম্পক ছিল আমাদের জানার প্রয়োজন নেই। স্কাইপে আমার পুত্র মানিকের সাথে নাজমার বিয়ে হয়েছে।পুত্রবধু হিসেবে আমি নাজমাকে বসত ঘরে তুলে নিয়েছি। মুঠো ফোনে নাজমা বেগম বলেন,করিম আমার সাথে প্রতারনা করেছে। মানিক সবকিছু জেনে শুনে আমাকে স্ত্রী হিসেবে ঘরে তুলেছে। এর বেশী কিছু আমি বলতে পারবো না। রামগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ লোকমান হোসেন বলেন,বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
Created at 2014-12-06 15:26:40
Back to posts
UNDER MAINTENANCE
রামগঞ্জে এক গৃহবধুকে নিয়ে গুঞ্জনে মুখোর গ্রামবাসি

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার শৌশালিয়া গ্রামে নাজমা বেগম নামের গৃহবধুকে নিয়ে দুই স্বামী আঃ করিম ও সালেহ উদ্দিন মানিকের মধ্যে টানা হেচড়া চলছে। বিষয়টি সমাধানে একাধিক বার গ্রাম্য শাসিল ব্যর্থ হয়ে থানা পুলিশ ধারস্থ হতে হচ্ছে।সুত্রে জানায়,পশ্চিম শৌশালিয়া গ্রামের সাহাদাত হোসেনের অকাল মৃত্যু হলে তার স্ত্রী নাজমা বেগম একই গ্রামের আঃ করিমের সাথে মন দেওয়া-নেওয়া করে। দীর্ঘ ৫ বছরের মন দেওয়া- নেওয়ার পর ২০১২ সালের ১৭ ডিসেম্বর বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়।বিয়ের দেড় বছর অতিবাহিত হওয়ার নাজমা বেগম পেইজবুকের মাধ্যমে লামচর গ্রামের হাসান সুবেদারের পুত্র সালেহ উদ্দিন মানিকের সাথে পরিচয় এবং পরকিয়া প্রেমে আসক্ত হয়ে পড়ে।স্বামী করিমের বন্ধনে থাকার মধ্যেই ৪ মাস পুর্বে স্কাইপে সালেহ উদ্দিন মানিকের সাথে বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হয়। বিষয়টি জানতে পেরে করিম স্ত্রীকে পেতে গ্রাম্য মাতব্বরদের ধারস্থ হলে মানিক নানা ভাবে করিমকে হয়রানী করতে থাকে। এরি মাঝে স্ত্রী নাজমা স্বামী করিমের বসতঘর থেকে ৫ লক্ষাধিক টাকার মালামাল নিয়ে মানিকের বসত ঘরে অবস্থান নেয়। এ ব্যাপারে স্বামী আঃ করিম ১০ নভেম্বর-১৪ ইং রামগঞ্জ থানা ৭২৪ নং এস.ডি আর অভিযোগ দায়ের করে।আঃ করিম বলেন,স্বামী হিসেবে অযোগ্য হলে আমাকে তালাক দিয়ে অন্য পুরুষকে স্বামী হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে। কিন্তু সে অদ্যবধিত আমার স্ত্রী হিসেবে রয়েছে। সালেহ উদ্দিন মানিকের পিতা আবুল হাসান বলেন,করিমের সাথে নাজমার পুর্বে কি সর্ম্পক ছিল আমাদের জানার প্রয়োজন নেই। স্কাইপে আমার পুত্র মানিকের সাথে নাজমার বিয়ে হয়েছে।পুত্রবধু হিসেবে আমি নাজমাকে বসত ঘরে তুলে নিয়েছি। মুঠো ফোনে নাজমা বেগম বলেন,করিম আমার সাথে প্রতারনা করেছে। মানিক সবকিছু জেনে শুনে আমাকে স্ত্রী হিসেবে ঘরে তুলেছে। এর বেশী কিছু আমি বলতে পারবো না। রামগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ লোকমান হোসেন বলেন,বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
Created at 2014-12-06 15:26:40
Back to posts
UNDER MAINTENANCE
.